চুক্তিস্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মাজিদি বলেন, সুদূর অতীতেও ইরান ও চীন প্রাচীন রেশমপথের মাধ্যমে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে সংযুক্ত ছিল। বর্তমানেও এমন ধরনের সংযুক্তি আরও জোরালো করা খুব প্রয়োজন।
তিনি বলেন, সংস্কৃতির ক্ষেত্রে ইরান এবং চীনের অনেক মিল আছে। দু'দেশের চলচ্চিত্র একে অপরের বাজারে প্রবেশ করবে বলে আশা করা যায়। চলচ্চিত্রের মাধ্যমে দু'দেশের জনগণের মধ্যে সমঝোতা ও মৈত্রী আরও বৃদ্ধি পেতে পারে, সৃষ্টি হতে পারে 'চলচ্চিত্রের রেশমপথ'।
চীনের গ্রামীণ অঞ্চলে ভ্রাম্যমান ডিজিটাল চলচ্চিত্র প্রকল্পের প্রশংসা করে মাজিদি বলেন, এই প্রকল্পের আওতায় এসেছে চীনের ৬০ কোটি গ্রামীণ মানুষ, যা অকল্পনীয়। ইরান চীনের এই প্রকল্প থেকে শিখতে পারে।
উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালে মাজিদি পরিচালিত 'চিল্ড্রেন অব হ্যাভেন' অস্কারের শ্রেষ্ঠ বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্রের জন্য মনোনয়ন পায়। সেই প্রথম কোনো ইরানি চলচ্চিত্র এ ধরনের মনোনয়ন পায়। (লিলি/আলিম)