আদেশে বলা হয়, সন্ত্রাসবাদের হুমকি মোকাবিলা এবং সংশ্লিষ্ট আর্থিক সংকট কাটিয়ে ওঠার স্বার্থে নিরাপত্তা বাহিনী যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও জনগণের জানমালের হেফাজত করাই হবে এর লক্ষ্য।
এর আগে জরুরি অবস্থা বাড়ানোর পক্ষে মত দেয় মিসরের জাতীয় সংসদের প্রতিরক্ষা ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা কমিটি। কমিটি মনে করে, সিনাই উপদ্বীপে সন্ত্রাসদমন অভিযানের কার্যকারিতা জরুরি অবস্থা বজায় রাখার ওপর নির্ভরশীল।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে মিসরের উত্তরাঞ্চলীয় শহর তানতা ও আলেক্সাদ্রিয়ায় চার্চে বোমাহামলার ঘটনার পর থেকে দেশটিতে জরুরি অবস্থা বজায় রয়েছে। (সুবর্ণা/আলিম)