সম্মেলনে তাঁরা ২০১৮ সালের কাজ পর্যালোচনা করেন, নতুন বছরের করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করেন। দেশের উচ্চমানের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে দেশের অগ্রগতিতে মেধাস্বত্ব সংরক্ষণের ভূমিকার ওপরও তাঁরা গুরুত্বারোপ করেন।
সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের নীতি গ্রহণের পর বিগত ৪০ বছরে চীনে জাতীয় মেধাস্বত্ব কৌশলগত কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। পাশাপাশি, দেশে বিশেষ মেধাস্বত্ব আদালত প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বিভিন্ন সময় মেধাস্বত্ব সংরক্ষণব্যবস্থা আরও কার্যকর করার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
সম্মেলনে বলা হয়, চীনে মেধাস্বত্ব সংরক্ষণব্যবস্থা ক্রমশ উন্নত থেকে উন্নততর হচ্ছে। ২০১৯ সাল হচ্ছে চীনের মেধাস্বত্ব খাতের সংস্কারকাজ সম্পূর্ণ করার পর প্রথম বছর। সম্মেলনে পরিচালকরা মেধাস্বত্ব সংরক্ষণব্যবস্থার সার্বিক তত্ত্বাবধানের ওপর জোর দিয়েছেন এবং এ খাতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
তাঁরা আশা করেন, বিদেশে চীনা শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর মেধাস্বত্ব সংরক্ষণে সংশ্লিষ্ট সরকারগুলো যথেষ্ট কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (জিনিয়া/আলিম/লিলি)