সাক্ষাতে প্রেসিডেন্ট কাবোরে বলেন, নতুন বছরের শুরুতেই চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এ সফর দু'দেশের মৈত্রীর সম্পর্কের ওপর বেইজিংয়ের গুরুত্বারোপের বহিঃপ্রকাশ। বুর্কিনা ফাসো চীনের সঙ্গে মৈত্রীর সম্পর্ক আরও উন্নত করতে সচেষ্ট থাকবে। তিনি 'এক-চীননীতি'তে অবিচল থাকার কথাও পুনরুল্লেখ করেন।
কাবোরে বলেন, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে চীনের সঙ্গে একই অবস্থান শেয়ার করে তার দেশ। চীনের সঙ্গে বিনিময় জোরদার করে আফ্রিকাসহ উন্নয়নশীল দেশগুলোর কল্যাণে তাঁর দেশ কাজ করে যাবে বলেও তিনি প্রতিশ্রুতি দেন। বুর্কিনা ফাসো'র উন্নয়নে অব্যাহত সমর্থন ও অবদানের জন্য তিনি চীনকে আন্তরিক ধন্যবাদও জানান।
এসময় ওয়াং ই বলেন, প্রেসিডেন্ট কাবোরে চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের যে-সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, সেটি সেদেশের জনগণের সমর্থন লাভ করে। ইতিহাস প্রমাণ করবে যে, কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপন দু'দেশের জনগণের মৌলিক ও দীর্ঘমেয়াদি স্বার্থের সাথে সংগতিপূর্ণ।
ওয়াং ই আরও বলেন, অভ্যন্তরীণ ও আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রশ্নের বুর্কিনা ফাসোর উদ্বেগকে সম্মান করে চীন। বুর্কিনা ফাসোর সঙ্গে শান্তি ও নিরাপত্তাবিষয়ক সহযোগিতা গভীরতর করতে ইচ্ছুক তাঁর দেশ। (জিনিয়া/আলিম/লিলি)