সম্পাদকীয়তে বলা হয় যে, ১৯৭৮ সালের ১৮ থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত বেইজিংয়ে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি বা সিপিসি'র একাদশ কেন্দ্রীয় কমিটির তৃতীয় পূর্ণাঙ্গ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এ অধিবেশনে চীনের সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের সূচনা হয়। চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে চীনের জনগণ একটি নতুন মহা অভ্যুত্থান করেছে এবং দেশের সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের ইতিহাস তৈরি করেছে। এতে শুধু চীনের পরিবর্তন নয়, বিশ্বেও অনেক গভীর প্রভাব পড়েছে।
৪০ বছর ধরে, সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ পরিচালনা করা চীনের নীতি। চীন ইতোমধ্যে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক সত্তায় পরিণত হয়েছে। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বলেন, সংস্কার এবং উন্মুক্তকরণ হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত এবং সঠিক সমৃদ্ধির পথ। এজন্য সিপিসি'র অষ্টাদশ জাতীয় কংগ্রেসের পর সি চিন পিং কেন্দ্রিক সিপিসি সার্বিক সংস্কার আরও গভীর করে চীনা বৈশিষ্ট্যময় সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা নতুন যুগে এগিয়েছে। আজ সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ সমসাময়িক চীনের বৈশিষ্ট্য। সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ বজায় রাখা জনগণের ইচ্ছা এবং চীনা জাতির মহান পুনরুত্থান বাস্তবায়নের মৌলিক পদক্ষেপ।
প্রবন্ধে আরও বলা হয়, চীনের সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ আরও সুষ্ঠুভাবে বজায় রাখা নতুন যুগে চীনা বৈশিষ্ট্যময় সমাজতন্ত্র সামনে এগিয়ে নেওয়ার একটি শক্তি।
(আকাশ/তৌহিদ)