এই মেধাস্বত্ব আদালত প্রতিষ্ঠায় চীন সরকারের মেধাস্বত্বসংক্রান্ত পেশাগত বিচার ব্যবস্থা পূর্ণাঙ্গ করে তোলা, আরো ভালোভাবে বিজ্ঞান প্রযুক্তির নব্যতাপ্রবর্তন বেগবান করা এবং আন্তর্জাতিক সমাজের কাছে চীনের মেধাস্বত্ব সংরক্ষণের প্রতিজ্ঞা প্রতিফলিত হয় বলে চীন আন্তর্জাতিক বেতার (সিআরআই)-র এক সম্পাদকীয়তে মনে করা হয়।
এতে আরো বলা হয়, ২০০৮ সালে চীনের 'জাতীয় মেধাস্বত্ব কৌশলগত পরিকল্পনাতে' মেধাস্বত্বের বিচার ব্যবস্থা পূর্ণাঙ্গ করে তোলাসহ বিভিন্ন উদ্দেশ্য নির্ধারণ করা হয়। দশ বছর ধরে 'মেধাস্বত আদালত প্রতিষ্ঠার' নানা ব্যবস্থা নিয়ে সংশ্লিষ্ট আলোচনা কখনও থেমে থাকে নি।
সম্পাদকীয়তে জোর দিয়ে বলা হয়, সর্বোচ্চ গণআদালতের উদ্যোগে মেধাস্বত্ব আলোচনা স্থাপন করা এবং পেটেন্ট লঙ্ঘনসহ বিভিন্ন মামলার শুনানী করা হবে চীনের নব্যতাপ্রবর্তনে উত্সাহিত করা এবং মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ জোরদারের আরেকটি মাইলফলক। (লিলি/টুটুল)