ঘোষণায় বলা হয়েছে, বিশ্ব অর্থনীতির তীব্র প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের প্রবৃদ্ধিতে ভারসাম্যহীনতা দেখা দিয়েছে। অর্থনীতির ঝুঁকিও থেকে গেছে। বাণিজ্য বিষয় জোরালো হয়েছে। বৈঠক ও অভিযানের মাধ্যমে বাণিজ্য বাড়ানোর আস্থা জোরদার এবং ঝুঁকি প্রতিরোধ করা হবে বলে ঘোষণায় তুলে ধরা হয়েছে।
আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট মউরিসিও মাক্রি সমাপনী অনুষ্ঠানের পর এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, জি-টোয়েন্টি শীর্ষসম্মেলন শুরুর ১০ বছরে এটি বৈঠক ও সহযোগিতার প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে। এবারের শীর্ষসম্মেলনের সভাপতি-দেশ হিসেবে আর্জেন্টিনা বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে মতৈক্য অর্জন এবং বিদ্যমান আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিতে সংলাপের মাধ্যমে চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য দায়িত্ব পালন করে। (রুবি/টুটুল)