এ সময় ওয়াং ই বলেন, ১ ডিসেম্বর রাতে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বুয়েন্স আয়ার্সে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমন্ত্রণে তার সাথে একসঙ্গে ডিনার করেন এবং বৈঠকে মিলিত হন। এবারের বৈঠক গত বছরের নভেম্বরে অনুষ্ঠিত বেইজিং বৈঠকের পর দু'দেশের আরেকটি বৈঠক। প্রেসিডেন্টদ্বয় আন্তরিক ও বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে আড়াই ঘণ্টা মতবিনিময় করেন। এ বৈঠক সফল হয়েছে এবং গুরুত্বপূর্ণ মতৈক্য অর্জিত হয়েছে, যা পরবর্তী চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য দিকনির্দেশনা দেয়।
ওয়াং ই বলেন, বৈঠকে সি চিন পিং বলেছেন, দু'টি বড় দেশ হিসেবে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ব শান্তি ও সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। সহযোগিতা দু'দেশের শ্রেষ্ঠ বাছাই বলে মনে করেন সি চিন পিং। সফর, বৈঠক, ফোনালাপ ও বার্তা বিনিময়সহ নানা পদ্ধতিতে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ বজায় রাখতে একমত হয়েছেন দু'নেতা।
ওয়াং ই আরও বলেন, দু'নেতা অর্থ-বাণিজ্য নিয়ে ইতিবাচক ও গঠনমূলক আলোচনা করেছেন। দু'দেশের কর্মদল প্রেসিডেন্টদ্বয়ের মতৈক্য অনুযায়ী শুল্ক বাতিলের জন্য আলোচনা করবে। বৈঠকে অর্জিত মতৈক্য খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন দু'নেতা। (রুবি/টুটুল)