চীনা দূতাবাসের রাজনৈতিক কাউন্সিলর ছেন ওয়েই, সামরিক কাউন্সিলর লিউ ফাং চিয়ান, বাণিজ্যিক কাউন্সিলর লি গুয়াং জুন ও সাংস্কৃতিক কাউন্সিলর সুন ইয়ান এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব শহিদুল হক, রেলসচিব মোঃ মোফাজ্জল হোসেনসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া, ওভার গ্রিড কোম্পানি অফ বাংলাদেশ (পিজিসিবি), বাংলাদেশ রেলওয়ে, চীনা বাণিজ্য চেম্বার, চীনা রেলওয়ে, চীন পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন ব্যুরো, চংজিয়াও রাস্তা ও সেতু প্রযুক্তি আন্তর্জাতিক কোম্পানি, চংগাং কনস্ট্রাকশন কোম্পানি, জেটিই কোর্পারেশন, সাইনোহাইড্রো কর্পোরেশানের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।
সভায় চীনা রাষ্ট্রদূত চা বলেন, এ বছর দু'দেশের যৌথ প্রচেষ্টায় দু'দেশের নেতৃবৃন্দের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হয়েছে। দু'দেশের আর্থ-বাণিজ্যিক সহযোগিতা অব্যাহতভাবে উন্নত হচ্ছে। বাংলাদেশে চীনা দূতাবাস দু'দেশের বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করে আরও বেশি চীনা শিল্প-প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশে বিনিয়োগে উত্সাহ দিতে আগ্রহী। চীন বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতেও ইচ্ছুক।
জবাবে আবুল কালাম আজাদ বাংলাদেশকে অর্থনীতি ও সমাজ উন্নয়নে অব্যাহতভাবে সহায়তা দিয়ে আসায় চীনকে ধন্যবাদ জানান। তিনি চীনা প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতেও আহ্বান জানান। বাংলাদেশ চীনা দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ জোরদার করতে এবং চীনা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরও বেশি সুবিধা দিতে ইচ্ছুক বলেও তিনি জানান। (ছাই/আলিম)