অনুষ্ঠানে তাঁরা পৃথক পৃথকভাবে ভাষণ দেন। ভাষণে প্রেসিডেন্ট সি বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন ও পাপুয়া নিউ গিনির সাংস্কৃতিক ও শিক্ষার বিনিময় ঘনিষ্ঠ থেকে ঘনিষ্ঠতর হচ্ছে এবং আঞ্চলিক সহযোগিতাও প্রাণবন্তভাবে চলছে। বুতুকা স্কুল হলো চীনের কুয়াং তোং প্রদেশ ও শেন চেন শহরের সঙ্গে পাপুয়া নিউ গিনির রাজধানীর সহযোগিতার ফলাফল। চীন পাপুয়া নিউ গিনির সঙ্গে দু'দেশের জনগণের সুগভীর মৈত্রী সুসংহত করতে এবং দু'দেশের সম্পর্কের উন্নয়নে আরো দৃঢ় ভিত্তি স্থাপন করতে ইচ্ছুক বলে প্রেসিডেন্ট সি জোর দিয়ে বলেন।
বুতুকা স্কুলকে চীনের সঙ্গে পাপুয়া নিউ গিনির শক্তিশালী সম্পর্কের আরেকটি প্রমাণ বলে আখ্যায়িত করে ও'নেইল বলেন, শিক্ষা হলো বিভিন্ন দেশের উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ নিশ্চয়তা। চীনের সাহায্য তাঁর দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের শক্তি জোরদার করা ছাড়াও, দেশের জনগণের জীবনের মান বাড়াতে সক্ষম বলে তিনি জোর দিয়ে বলেন।
উল্লেখ্য, বুতুকা স্কুল হলো পাপুয়া নিউ গিনিতে চীনের উদ্যোগে চালু হওয়া গণকল্যাণকর প্রকল্প। এতে শিশুশালা, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুলসহ তিনটি অংশ অন্তর্ভুক্ত। যা স্থানীয় তিন সহস্রাধিক ছাত্রছাত্রীদের পড়ার সমস্যা সমাধান করবে। (লিলি/টুটুল)