কফিহাউসের আড্ডা: চীন-বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান
  2018-11-16 16:07:29  cri


জীবন চলার পথে 'কত স্বপ্নের রোদ ওঠে, আর কত স্বপ্ন মেঘে ঢেকে যায়! কতজন এলো-গেলো কতজনই আসবে- কফিহাউসটা শুধু থেকে যায়।' প্রিয় বন্ধুরা, কফিহাউসও থাকবে এবং আমিও এখন থেকে বাকি ২০ মিনিট থাকব আপনাদের সঙ্গে; শেয়ার করব জীবনের অনেক কথা।

সুপ্রিয় শ্রোতা আমি ইয়াং ওয়েই মিং স্বর্ণা। সাপ্তাহিক 'কফিহাউসের আড্ডা' অনুষ্ঠানে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। এ সপ্তাহে আড্ডার বিষয় হচ্ছে: চীন ও বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান। আজকের আড্ডায় আমার সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন শান্তা মারিয়া। তিনি একজন সংবাদিক ও লেখক। বর্তমানে ইউন নান মিনজু বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ভাষার শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন।

১. প্রথমে আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। ইউন নান মিনজু বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনার শিক্ষকতার কাজ কেমন চলছে?

২. শিক্ষকতা ও সংবাদিকতা—দুটোর মধ্যে পার্থক্য কী?

৩. এবারে খুনমিং য়ে সপ্তম চীন-দক্ষিণ এশিয়া সাংস্কৃতিক ফোরাম অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবারের ফোরামে আপনিও অংশগ্রহণ করেছেন। সেখানে কী কী আলোচ্য বিষয় ছিল? বাংলাদেশ থেকে আর কে কে অংশগ্রহণ করলেন?

৪. আপনার আলোচনার বিষয় ছিল চীন ও বাংলাদেশের প্রাচীনকালের সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান। কেন এ বিষয় বেছে নিয়েছেন? বাংলাদেশে সাবেক চীনা রাষ্ট্রদূত জাং শিয়ান ই এ বিষয় নিয়ে একটা বই ছাপিয়েছিলেন। আপনি পড়েছেন?

৫. চীন-বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক আদানপ্রদানে বর্তমান অবস্থা কী?

(স্বর্ণা/আলিম)

© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040