ওয়াং ছি সান বলেন, চীন ও জার্মানির মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৪৬ বছর ধরে, দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরো ব্যাপক ও গভীর হয়েছে। রাজনীতি, অর্থনীতি, বাণিজ্যিক ও সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতার ফলাফল ফলপ্রসূ। ২০১৪ সালে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং প্রথম বার জার্মানি সফর করেন। তাঁর সফর দু'দেশের সম্পর্ক সার্বিক কৌশলগত অংশীদারি সম্পর্কে উন্নীত করে। বর্তমানে আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। চীনের উন্নয়নের অভিজ্ঞতা আমাদের জানিয়েছে, নিরন্তর উদ্ভাবন, সংস্কার ত্বরান্বিত এবং উন্মুক্ততা প্রসারিত করলে উন্নয়ন এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে এবং সমৃদ্ধি বাস্তবায়িত হবে। জার্মানির সঙ্গে পরস্পরকে সম্মান করার প্রেক্ষাপটে সমঝোতা ও আস্থা উন্নয়ন করতে ও উন্নয়ন কৌশলের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করতে ইচ্ছুক চীন।
মাস বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জার্মানি-চীন উচ্চ পর্যায়ের বিনিময় আরো ঘনিষ্ঠ হয়েছে। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উচ্চ মানে চলছে। তিনি আশা করেন, তাঁর এবারের সফরের মাধ্যমে জার্মানি-চীন সহযোগিতা গভীর হবে এবং এক সাথে আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবে। (জিনিয়া/টুটুল/লিলি)