কাউন্সিলার ওয়াং বলেন, মেলায় যেসব পাকিস্তানি শিল্পপ্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করবে, তাদের প্রস্তুতিমূলক কাজ ইতোমধ্যেই শেষ হয়েছে। মেলায় এসব প্রতিষ্ঠান নিজেদের উত্পাদিত বস্ত্র, খাদ্য, চিকিত্সাসরঞ্জামসহ বিভিন্ন পণ্য তুলে ধরবে।
এদিকে, এবারের মেলার মাধ্যমে বিভিন্ন চীনা শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও ভোক্তাদের সামনে নিজ দেশের পণ্যকে তুলে ধরার সুযোগ কাজে লাগানো সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তিনি আশা করে, ভবিষ্যতে আরও বেশি পাক পণ্য ও সেবা চীনা বাজারে প্রবেশে সক্ষম হবে।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের পাকিস্তান সফরের পর, দু'দেশের সার্বক্ষণিক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বের সম্পর্ক আরও উন্নত হয় এবং দ্বিপাক্ষিক আর্থ-বাণিজ্যিক সহযোগিতা নতুন পর্যায়ে উন্নীত হয়। বিগত চার বছর ধরেই চীন পাকিস্তানের বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার। দু'দেশের মধ্যে মোট বাণিজ্যের পরিমাণ প্রতিবছরই বাড়ছে। (ওয়াং হাইমান/আলিম)