ওয়াং ই বলেন, দাভাও-তে কনসুলেট স্থাপন চীন-ফিলিপিন্স সম্পর্ক উন্নয়নের সাফল্য ও দ্বিপাক্ষিক সার্বিক সহযোগিতার চাহিদা। প্রেসিডেন্ট দুতের্তের প্রশাসনে দাভাওয়ের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। দাভাও ফিলিপিন্সের চমত্কার শহরগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি। গত কয়েক বছরে চীনের সাথে সহযোগিতাও ব্যাপক উন্নত হয়েছে, আজকে হংকং ও দাভাও'র মধ্যে সরাসরি ফ্লাইটও চালু হয়েছে, তা ব্যাপক চীনা পর্যটকদের আকর্ষণ করবে বলে বিশ্বাস করেন ওয়াং ই।
তিনি আরো বলেন, দাভাও-তে কনসুলেট চালু করার মাধ্যমে ফিলিপিন্সের দক্ষিণাঞ্চল ও চীনের বিনিময় সম্প্রসারিত হবে বলে বিশ্বাস করে বেইজিং। চীন ও ফিলিপিন্সের জনগণের মৈত্রী ও বিনিময় সুদীর্ঘকালের, অনেক প্রবাসী চীনা দাভাওসহ দক্ষিণ ফিলিপিন্সের বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করে থাকেন। তাঁরাও ফিলিপিন্সের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে অবদান রেখেছেন এবং তাঁরা দ্বিপাক্ষিক মৈত্রীর শক্তিশালী গ্রুপ। দাভাও কনসুলেট স্থাপনের সুযোগ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে কামনা করেন ওয়াং ই।
ফিলিপিন্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তেওদোরো লোকসিন জেআর দাভাও-তে কনসুলেট স্থাপনে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ফিলিপিন্স চীনের চিরদিনের বন্ধু। চীনের সাথে সার্বিক সহযোগিতা চালানোর আশা করেন তিনি।(সুবর্ণা/টুটুল)