সাক্ষাতে ইয়াও চিং বলেন, চীন ও পাকিস্তান পরস্পরের কৌশলগত সহযোগী ও অংশীদার। পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক চীনের কূটনীতিতে অগ্রাধিকার পেয়ে থাকে। পাকিস্তানের নতুন সরকার জনসাধারণের জীবনমান ও দেশের সার্বিক উন্নয়নে নতুন সাফল্য অর্জন করবে বলে চীন আশাবাদী।
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর দু'দেশের সহযোগিতার গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ। দু'দেশের উচিত এ মঞ্চের মাধ্যমে দু'দেশের জনগণের জীবনমান উন্নত করা এবং আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য ইতিবাচক অবদান রাখা।
এসময় প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি বলেন, পাকিস্তানের নতুন সরকার চীনের সঙ্গে সম্পর্ককে দেশের কূটনীতির ভিত্তি হিসেবে গণ্য করে। পাকিস্তান সবসময় 'এক-চীন নীতি' অনুসরণ করে যাবে এবং চীনের সঙ্গে বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতা জোরদার করতে কাজ করবে।
তিনি আরও বলেন, চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর উন্নয়ন, জনগণের জীবনমান উন্নয়ন, এবং বেসরকারি খাতে যোগাযোগের ক্ষেত্রে চীনের সঙ্গে সহযোগিতাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায় ইসলামাবাদ। (স্বর্ণা/আলিম)