চীনের দ্রুত গতির ট্রেনে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা
  2018-10-16 09:30:32  cri

গত ৫ বছরে চীনের দ্রুতগতির ট্রেন খাতে অর্জিত উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে। ২০১২ সালের ২৬ ডিসেম্বর বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা দ্রুতগতির 'বেইজিং-কুয়াংচৌ' রেলপথ আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয়। ২০১৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর লানচৌ-আলাশানখো দ্রুতগতির রেলপথ আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয়। এটি বিরতিহীনভাবে নির্মিত বিশ্বের দীর্ঘতম দ্রুতগতির রেলপথ। ২০১৭ সালের ২১ সেপ্টেম্বর বেইজিং-শাংহাই রুটে 'ফুসিং' নামক ট্রেনের গতি ঘন্টায় ৩৫০ কিলোমিটারে পৌঁছায়, যা একটি বিশ্বরেকর্ড।

২০১৬ সাল পর্যন্ত চীনে দ্রুতগতির রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য ছিল ২২ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি। এ দিক দিয়ে চীন খুব সহজেই বিশ্বের প্রথম স্থানটি দখল করে আছে। চীনের দ্রুতগতির ট্রেনের আধুনিক প্রযুক্তি, নিখুঁত যন্ত্র এবং যাত্রীসেবার মান গোটা বিশ্বের স্বীকৃতি পেয়েছে। দ্রুতগতির ট্রেন শুধু শহরের সাথে শহরের দূরত্ব কমিয়ে দিয়েছে তা নয়, চীনা জনগণের জীবনমান ও জীবনপদ্ধতিতেও এনেছে ইতিবাচক পরিবর্তন। দ্রুতগতির ট্রেনের কারণে এখন লোকজন এক শহরে বাস করে অন্য শহরে গিয়ে চাকরি করছেন। চীনা সমাজে দ্রুতগতির ট্রেনের ইতিবাচক প্রভাব ভবিষ্যতে আরও বাড়বে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

বিস্তারিত থাকছে আজকের টপিক অনুষ্ঠানে।

© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040