বাণীতে অনুষ্ঠানের জন্য আন্তরিক অভিনন্দন এবং পুরস্কার বিজয়ী জ্যামাইকার নারী কেন্দ্র এবং মিসরের মিসর এল খেইর ফাউন্ডেশনকে উচ্চ সম্মান জানান ও শুভকামনা করেন। তিনি বলেন, মেয়েশিশু ও নারী শিক্ষা একটি মহিমান্বিত কার্য। মেয়েশিশু ও নারী শিক্ষা উন্নয়ন চালিয়ে যেতে হবে যাতে পুরুষদের মত নারীরাও সমান উন্নয়নের সুযোগ পায়। এ প্রচেষ্টা হচ্ছে বিশ্ব ২০৩০ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য বাস্তবায়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ও পদক্ষেপ। আরো বেশি মানুষকে এ মহান কার্যে ভূমিকা পালন করতে উত্সাহ দেওয়ার লক্ষ্যে ইউনেস্কোর মেয়েশিশু ও নারী শিক্ষা পুরস্কার স্থাপিত হয়। পুরষ্কার-বিজয়ীরা শিক্ষার ন্যায়তা এবং মেয়েশিশু ও নারীদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে। তাদের আন্তরিকতা, একনিষ্ঠতা ও নিরলস প্রচেষ্টা বিস্ময়কর ও প্রশংসনীয়।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, ইউনিস্কোর মেয়েশিশু ও নারী শিক্ষা-বিষয়ক বিশেষ দূত হিসেবে তিনি সবার সঙ্গে লিঙ্গ সমতাসহ বিশ্বের বিভিন্ন অগ্রাধিকার বিষয়ে নিজের প্রচেষ্টা চালাতে ইচ্ছুক। যাতে বিশ্বের প্রত্যেক মেয়েশিশু এবং প্রতি নারী নিজের জীবনে কিছু করার সুযোগ পেতে পারে।
(স্বর্ণা/টুটুল)