তিনি বলেন, জাতিসংঘ সচিবালয়ের উচিত এ-ব্যাপারে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং একটি কার্যকর তত্ত্বাবধান-ব্যবস্থা গড়ে তোলা। এ ক্ষেত্রে সদস্যরাষ্ট্রগুলোর স্বার্থ ও চাহিদাকে বিবেচনায় রাখতে হবে।
মা আরও বলেন, চীন ইতোমধ্যেই জাতিসংঘকে ২০১৮ সালের জন্য নির্ধারিত চাঁদা দিয়েছে এবং পাশাপাশি একটি মূল্যায়ন-প্রতিবেদনও দাখিল করেছে। বেইজিং আশা করে, সংশ্লিষ্ট সকল সদস্যরাষ্ট্র জাতিসংঘের বহুপক্ষবাদকে সমর্থন দিয়ে যাবে।
মা জানান, ২০১৯ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত জাতিসংঘের চাঁদা ও শান্তিরক্ষা মিশনের পেছনে চীনের ব্যয় ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাবে। তবে, একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে চীন জাতিসংঘে তার দায়িত্ব পালন করে যাবে। (সুবর্ণা/আলিম)