এ প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের এই আচরণের তীব্র বিরোধিতা করে চীন।
আসলে এই ভাষণ দেওয়ার আগে মার্কিন হোয়াইট হাউস জানায়, চীনের প্রতি এক নতুন নীতি বাস্তবায়ন করবে ওয়াশিংটন। তবে এবারের মাইক পেন্সের এই 'নতুন বোতলে পুরাতন ওয়াইন রাখার' ব্যাপারটি সবাই হাস্যকর বলে মনে করে। এ থেকে স্পষ্ট যে, চীনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনার মধ্য দিয়ে ওয়াশিংটনের চিন্তা তুলে ধরা হয়।
বাস্তবতা হচ্ছে, চীন কখনো অন্যদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করে না এবং তাতে কোনো আগ্রহও ছিল না। এক, অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে চীন সবসময় হস্তক্ষেপ না করার নীতি মেনে চলে এসেছে। দুই, বর্তমানে চীনে আরও ৩ কোটি দরিদ্র লোক আছে। এই প্রক্রিয়ায় অনেক কার্যক্রম কাজে লাগানো হয়নি। অন্যদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করার সময় চীনের নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি চীনের অবস্থান সবসময় একই রকম এবং খুবই স্পষ্ট, তা হল পরস্পরকে সম্মান করা। (ওয়াং হাইমান/টুটুল)