বৈঠকে ওয়াং ই বলেন, চীন ও পাকিস্তান পরস্পরের কৌশলগত অংশীদার। এ-সম্পর্ক বাইরের কোনো হস্তক্ষেপে নষ্ট হবে না। দু'দেশের উচিত উচ্চপর্যায়ের বিনিময় বজায় রাখা এবং বাণিজ্য ও দারিদ্র্যবিমোচন খাতে সহযোগিতা জোরদার করা। এতে দু'দেশের জনগণই উপকৃত হবে।
জবাবে কুরেশি বলেন, পাকিস্তান ও চীনা জনগণের মধ্যে গভীর ও স্থিতিশীল মৈত্রী রয়েছে। পাকিস্তানের সদ্যসমাপ্ত জাতীয় নির্বাচনের পর চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী'র ইসলামাবাদ সফর থেকে বোঝা যায়, পরিবর্তিত আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিতেও দু'দেশের সম্পর্ক আগের মতোই সুসংবদ্ধ আছে।
তিনি আরও বলেন, চীনের উন্নয়ন এবং দারিদ্র্যবিমোচন ও দুর্নীতিদমনের অভিজ্ঞতা থেকে শিখছে ইসলামাবাদ। সিপেক পাকিস্তানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা দেশের উন্নয়ন, কর্মসংস্থান ও মানুষের জীবনমান উন্নয়নের ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। পাকিস্তানের নতুন সরকার সিপেক বাস্তবায়নে কার্যকর ব্যবস্থা নেবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। (সুবর্ণা/আলিম)