ভাষণে ট্রাম্প জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদ এবং আন্তর্জাতিক আইন আদালতসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং ইরান-পরমাণু-চুক্তির কড়া সমালোচনা করেন। তিনি বিশ্বায়নের বিরুদ্ধে এবং দেশপ্রেমের পক্ষে তাঁর যুক্তিও তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে অন্যান্য দেশের জন্য মার্কিন সাহায্য-প্রকল্পগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখছে। এখন থেকে যুক্তরাষ্ট্র শুধু মিত্র দেশগুলোকে সাহায্য দেবে। জাতিসংঘের বাজেটের চার ভাগের এক ভাগের বেশি তাঁর দেশ বহন করবে না বলেও তিনি সাফ জানিয়ে দেন।
ভাষণে ট্রাম্প ইরান ও ভেনেজুয়েলা সরকারের সমালোচনা করেন এবং ফিলিস্তিন ও ইসরাইলের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র বাস্তব নীতি অনুসরণ করবে বলে জানান।
কোরীয় উপদ্বীপ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক বেশ সফল হয়েছে। কিন্তু অনেক কাজ এখনও বাকি আছে। কোরীয় উপদ্বীপ সম্পূর্ণভাবে পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত না-হওয়া পর্যন্ত উত্তর কোরিয়ার ওপর নিষেদ্ধাজ্ঞা বলবত থাকবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
উল্লেখ্য, এ-নিয়ে দ্বিতীয়বার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে এবার ভাষণ দিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। (স্বর্ণা/আলিম)