বিবৃতিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ হল বৈশ্বিক অর্থনীতি, উত্পাদনশক্তি, সৃজনশীলতা, কর্মসংস্থান ও উন্নয়নের অন্যতম চালিকাশক্তি। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির দ্রুত উন্নয়নের ফলে বৈশ্বিক অর্থনীতি ইতিহাসের অভূতপূর্ব উচ্চতায় পৌঁছে গেছে। বৈশ্বিক অর্থনীতিতে সংকটের পর বাণিজ্যে পুনরুত্থানের প্রবণতা দেখা দিয়েছে ও অর্থনীতিতে স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধিও অর্জিত হচ্ছে। তবে, বিভিন্ন ঝুঁকি, দুর্বলতা, ও ভারসাম্যহীনতা বৈশ্বিক অর্থনীতির টেকসই উন্নয়নের পথে বাধার সৃষ্টি করতে পারে। এই প্রেক্ষাপটে জি-টোয়েন্টির সদস্যদেশগুলো সহযোগিতার মাধ্যমে অর্থনীতির টেকসই উন্নয়নে কাজ করবে, বাজারকে উন্মুক্ত রাখার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে, এবং বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সচেষ্ট থাকবে।
বিবৃতি আরও বলা হয়েছে, জি-টোয়েন্টি বিভিন্ন পক্ষের সমন্বয় ও সংলাপের চমত্কার একটি প্লাটফর্ম। এর উদ্দেশ্য হল, সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ থেকে উপকৃত হওয়া। জি-টোয়েন্টির সদস্যদেশগুলোর বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নিয়ম মেনে চলা উচিত বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। (লিলি/আলিম)