তিনি বলেন, উত্তর কোরিয়া ইতোমধ্যে কিছু ব্যবস্থা নিয়েছে, যেমন পরমাণু পরীক্ষা না-করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া, পরমাণু পরীক্ষাকেন্দ্র বাতিল করা এবং মার্কিন সেনাদের মৃতদেহ ফেরত দেওয়া। এর জবাবে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার যৌথ সামরিক মহড়াও আপাতত বন্ধ করা হয়েছে। পিংইয়ংয়ে দুই কোরিয়ার শীর্ষনেতাদের আসন্ন বৈঠক হচ্ছে কোরীয় উপদ্বীপকে পরমাণু অস্ত্রমুক্তকরণের একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে উত্তর কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দীর্ঘদিনের বৈরী সম্পর্ক ও অবিশ্বাস দূর করা উচিত।
উল্লেখ্য, দক্ষিণ কোরিয়া সরকার গত ৬ সেপ্টেম্বর ঘোষণা করে যে, ১৮ থেকে ২০ সেপ্টেম্বর পিংইয়ংয়ে দুই কোরিয়ার শীর্ষসম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
(স্বর্ণা/তৌহিদ)