চীন, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলংকার কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ ও ব্যবসায়ীক প্রতিনিধিরা এ ফোরামে অংশ নেন। তাঁরা এই অঞ্চলের যৌথ উন্নয়ন জোরদার করা, অবস্থার সমন্বয়, নীতি উন্নয়ন এবং অবিরাম উন্নয়ন ও যৌথ সমৃদ্ধির আন্তঃদেশীয় হিমালয়সংক্রান্ত অভিন্ন স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কমিউনিটি গড়ে তোলাসহ বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করেছেন।
লংকান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব সুমিথ নাকানডালা মনে করেন, আন্তঃদেশীয় হিমালয় উন্নয়ন ও সহযোগিতার মধ্যে সম্পদ, জ্বালানি, জলসেচ, পরিবেশ রক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, সংস্কৃতি, মানবিক বিনিময়, পর্যটন ও শিক্ষাসহ বিভিন্ন বিষয় রাখা উচতি।
২০১৫ সালের অগাস্টে প্রথম আন্তঃদেশীয় হিমালয় উন্নয়ন ফোরাম অনুষ্ঠিত হয়। এই ফোরাম ইতোমধ্যেই চীন, দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোতে বন্ধুত্বপূর্ণ বিনিময় ও সহযোগিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম ও বন্ধনে পরিণত হয়েছে।
(ওয়াং হাইমান/তৌহিদ)