মিডিয়া গ্রুপ গঠনের পর তিনটি গণমাধ্যম একসঙ্গে বোআও এশীয় ফোরাম থেকে প্রথম সরাসরি যৌথ সম্প্রচার করে। জুন মাসে শাংহাই সহযোগিতা ফোরামের ছিংতাও শীর্ষসম্মেলনে তিনটি সংস্থা আবারও একসঙ্গে সরাসরি সম্প্রচার করেছে।
গত ২২ এপ্রিল, সিএমজি চীনের ডিজিটাল উন্নয়ন শীর্ষসম্মেলনে ইন্টারনেট ও ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে 'নতুন মাধ্যমের মঞ্চ সৃষ্টি'র ফলাফল তুলে ধরেছে। এপ্রিল মাসের শেষ দিকে সিএমজির শাখা-সংস্থা সিআইবিএন আলিবাবা গ্রুপের সঙ্গে প্রযুক্তিগত চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। দু'পক্ষ ক্লাউড প্রযুক্তি, বিগ ডেটা, মোবাইল ক্লায়েন্ট ও তথ্যমঞ্চ নির্মাণ ইত্যাদি বিষয়ে সহযোগিতা নিয়ে একমত হয়েছে। ৩১ জুলাই সিএমজি চায়না মোবাইলের সঙ্গে ফাইভ-জি প্রযুক্তি গবেষণা ও ফোর-কে আল্ট্রা এইচডি চ্যানেল তৈরি এবং কনটেন্ট বিতরণ, বিগ ডেটা ও ছয়টি ক্ষেত্রের কৌশলগত সহযোগিতা শুরু করেছে। ১ অগাস্ট সিএমজি চীনের সিনা গ্রুপের সঙ্গেও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম উন্নয়ন নিয়ে মতবিনিময় করেছে।
তা ছাড়া, সিএমজি ১০০ কোটি ইউয়ান ব্যয়ে প্রচারিত বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে চীনের দারিদ্র্যবিমোচনে নিজের অবদান রাখার চেষ্টা করছে।
গত জানুয়ারি থেকে অগাস্ট পর্যন্ত চীনের কেন্দ্রীয় টেলিভিশন (সিসিটিভি) এর ভিউ বা শেয়ার প্রথম স্থানে উঠে এসেছে।
বিশ্বকাপ ফুটবলের সময় সিএমজি'র ভিডিও টার্মিনাল ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫ কোটি ছাড়িয়েছে।
সিএমজি চীনের 'জাতীয় গণমাধ্যম গ্রুপ' হিসেবে গড়ে ওঠার পর থেকে বিভিন্ন সেবা একত্রিত করে উল্লেখযোগ্য সাফল্য পেয়েছে।
(স্বর্ণা/তৌহিদ)