বৈঠকের সময় চাং ইয়ো সিয়া বলেন, ২০১৬ সালে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও ইরানি প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি দু'দেশের সার্বিক কৌশলগত অংশীদারিত্বের সম্পর্ক গঠনের ঘোষণা করেন, যার ফলে দু'দেশের সম্পর্কের নতুন পর্যায় উন্মোচিত হয়।সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দু'দেশের বাহিনীর মধ্যে নানা ক্ষেত্রের সহযোগিতা স্থিতিশীলভাবে উন্নত হয়েছে। বেইজিং তেহরানের সঙ্গে কৌশলগত আস্থা বাড়াতে এবং দু'বাহিনীর সম্পর্ক আরও উচ্চ পর্যায়ে উন্নীত করতে আগ্রহী।
জবাবে আমির হাতামি বলেন, ইরান চীনের সঙ্গে দু'দেশের শীর্ষনেতাদের মতৈক্য বাস্তবায়নের জন্য যৌথ প্রচেষ্টা চালাতে ইচ্ছুক।
বৈঠকে ওয়েই ফেংহ্য বলেন, চীন ও ইরান পরস্পরের মূল স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে একে অপরকে সমর্থন দিয়ে আসছে। চীন ইরানের সঙ্গে বাহিনীর মধ্যকার বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতা জোরদার করতে ইচ্ছুক।
জবাবে আমির হাতামি বলেন, ইরান আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় চীনের ভূমিকার প্রশংসা করে। চীনের সঙ্গে নানা ক্ষেত্রের সহযোগিতা জোরদার এবং দু'দেশের জনগণের কল্যাণ সৃষ্টি করতে ইচ্ছুক ইরান। (রুবি/টুটুল)