বর্তমানে এ বন্দরে ৮০০ জনেরও বেশি শ্রমিক ও কর্মকর্তা কাজ করছে। তাদের মধ্যে অধিকাংশই শ্রীলংকান নাগরিক। সিএমপোর্ট বিনামূল্যে স্থানীয় বাচ্চাদের ইংরেজি শেখায় এবং নিজেদের উদ্যোগে গঠিত দাতব্য তহবিল থেকে স্থানীয় স্কুল নির্মাণে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে।
তা ছাড়া, বন্দরের কর্মীরা ছুটির দিন স্থানীয় মন্দির পুনর্নির্মাণ কাজে নিযুক্ত কর্মীদের খাবার পাঠায় এবং স্থানীয় শিক্ষার্থীদের জন্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
জানা গেছে, বর্তমান ১২ বর্গকিলোমিটার আয়তনের শিল্প ও লজিস্টিক্স অঞ্চল এখন তৈরি হচ্ছে। সেখানে গাড়ি, খাদ্য, জ্বালানি ও বিদ্যুত্ উত্পাদন শিল্প চালু হবে। মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান সেখানে বিনিয়োগের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। সেখানে স্থানীয় ৫ লাখ কর্মস্থান তৈরি হবে বলে জানানো হয়েছে।
(স্বর্ণা/তৌহিদ)