এ-প্রশ্নের উত্তরে বলা যায়: নেটওয়ার্ক দ্রুততর হবে; ভিডিও সংলাপ, লাইভ স্ট্রিমিং, অনলাইন কেনাকাটা ও অনলাইন গেমস খেলা সহজতর হবে। তা ছাড়া, ফাইভ-জি (৫জি) প্রযুক্তি চালকবিহীন গাড়ির ব্যবহার সহজতর করবে; অনলাইন চিকিত্সা থেকে আরও বেশি মানুষ উপকৃত হবে; এবং উত্পাদনশিল্পে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বাড়বে।
এদিকে একটি আইটি কোম্পানির পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০৩৫ সাল পর্যন্ত ৫জি প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে বিশ্বে ১২.৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের অর্থনৈতিক আউটপুট হবে। ২০২০ থেকে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ৫জি'র অবদান থাকবে প্রায় ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। (স্বর্ণা/আলিম)