তিনি বলেন, যদিও ইরানের পরমাণু চুক্তি নির্ভুল নয়, তবে এতে বাস্তব সমস্যা সমাধানে ধারাবাহিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা নির্ধারিত হয়েছে, যা বিভিন্ন পক্ষের জন্য কল্যাণকর। যুক্তরাষ্ট্র ও সংশ্লিষ্ট পক্ষকে ইরানের সাথে সংলাপ করতে উত্সাহ দেয় ব্রিটেন।
৬ অগাস্ট হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে ইরানের অর্থ, ধাতু, খনিজ সম্পদ ও গাড়িসহ বিভিন্ন খাতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হবে বলে ঘোষণা করা হয়।
৬ অগাস্ট ইউরোপীয় ইউনিয়নের কূটনীতি ও নিরাপত্তা বিষয়ক উচ্চপদস্থ প্রতিনিধি ফেদেরিকা মোঘেরিনি এবং ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি এ তিন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রকাশিত যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ইরানের পরমাণু চুক্তি রক্ষা আন্তর্জাতিক চুক্তির মর্যাদার সাথে জড়িত। ইইউ এবং এ তিনটি দেশ সংশ্লিষ্ট শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও ইরানের মধ্যে বৈধ স্বার্থ সংরক্ষণ করবে। (সুবর্ণা/টুটুল)