এতে বলা হয়, দু'দেশের মধ্যে যে গভীর সন্দেহ ও অবিশ্বাস রয়েছে তা শুধুমাত্র সমঝোতা ও সম্মান এবং মঙ্গলকামনার দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ এবং আন্তরিক চেষ্টায় তা বদলে যেতে পারে। দু'দেশের সম্পর্ক উন্নয়নের লক্ষ্যে উত্তর কোরিয়া ইতোমধ্যে উত্তরাঞ্চলের পারমাণবিক পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল থেকে মার্কিন সৈন্যদের মৃতদেহ ফেরত দেওয়া পর্যন্ত নিজের আন্তরিকতা দেখিয়েছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র শুধু মুখে মুখে কথা বলছে কিন্তু বাস্তবে কোনো পদক্ষেপ নেয় নি।
প্রবন্ধে আরো বলা হয়, দু'দেশের সম্পর্ক উন্নয়নের প্রক্রিয়ায় যে অস্থায়ী বাধা রয়েছে সেগুলো স্থায়ী থাকবে নাকি সমাধান করা হবে তা যুক্তরাষ্ট্রের উপর নির্ভর করে। যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার পুরনো হাতুড়ি ছেড়ে দিবে কিনা এবং কোনো সম্মান ও আস্থা দেখা দেবে কিনা তার উপর নির্ভর করে দু'দেশের সম্পর্ক কোন দিকে যাবে।
(স্বর্ণা/টুটুল)