বিভাগের মুখপাত্র টুইটারে জানান, নিহতের সংখ্যা আরো বাড়বে বলে অনুমান করা হচ্ছে। দেশের বেশ কয়েকটি বিভাগ নিয়ে গঠিত যুক্ত উদ্ধারকারীদল লোকজনকে নিরাপদ স্থানে স্থানান্তর এবং অন্যান্য উদ্ধার ও ত্রাণ কাজে নিয়োজিত রয়েছে।
এ ছাড়া লমবকের কাছাকাছি বালি দ্বীপও এতে কবলিত হয়েছে।
বালি দ্বীপে চীনা কনসুলেট জেনারেলের কর্মকর্তা গতকাল (রোববার) সন্ধ্যায় সিনহুয়া বার্তা সংস্থার সাংবাদিককে জানান, এই পর্যন্ত কোনো চীনা নাগরিকের হতাহতের খবর পাওয়া যায় নি।
এক সপ্তাহের মধ্যে লমবক দ্বীপে এ নিয়ে দ্বিতীয় বারের মত ভূমিকম্প আঘাত হানলো। গত ২৯ জুলাই দ্বীপটিতে রিখ্টার স্কেলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে, এতে ১৬ জন নিহত এবং তিন শতাধিক লোক আহত হয়। (শুয়েই/টুটুল)