ওয়াং ই বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নে কিছু ঝামেলা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। দু'পক্ষের যৌথ পরামর্শের ভিত্তিতে রাজনৈতিক ভিত্তি মজবুত হয়েছে। বর্তমানে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক সুষ্ঠুভাবে উন্নত হচ্ছে। জনবহুল চীন দেশ দ্রুত উন্নয়নের পাশাপাশি মানবজাতির জন্য অনেক অবদান রাখতে সক্ষম। নরওয়েসহ বিভিন্ন দেশের সাথে সহযোগিতার অনেক সুযোগ রয়েছে। দু'দেশ অবাধ বাণিজ্যে সমর্থনকারী। তাই অবাধ বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা দ্রুততর করা এবং বাস্তব কার্যক্রমের মাধ্যমে বিশ্বে অবাধ বাণিজ্যিক ব্যবস্থা রক্ষা করার আশা করেন ওয়াং ই।
সোরেইদে বলেন, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়ার পর বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা দ্রুত উন্নত হয়েছে। চীনের সার্বভৌমত্ব ও ভূভাগের অখণ্ডতাকে সম্মান করে তাঁর দেশ এবং চীনের সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের বিনিময় জোরদার করতে চায়। যাতে আর্থ-বাণিজ্যিক, সামুদ্রিক অর্থনীতি ও শীতকালীন খেলাধুলাসহ বিভিন্ন খাতে সহযোগিতায় ইতিবাচক সাফল্য অর্জন করা যায়। বর্তমান বিশ্বের অবাধ বাণিজ্যিক ব্যবস্থা বড় চ্যালেঞ্জ ও হুমকির সম্মুখীন হয়েছে। চীনের সঙ্গে যোগাযোগ করে যৌথভাবে বহুপক্ষবাদ রক্ষা করতে চায় নরওয়ে।
(সুবর্ণা/তৌহিদ)