বৈঠকের পর যৌথ সাংবাদিক সম্মেলন করেন দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ওয়াং ই বলেন, মালয়েশিয়ার নতুন সরকার গঠনের পর তাঁর এ সফর আন্তর্জাতিক সমাজকে একটি স্পষ্ট ইঙ্গিত দেয়। সেটি হলো, মালয়েশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ককে অনেক গুরুত্ব দেয় বেইজিং এবং চীনের প্রতিবেশী দেশের কূটনৈতিক অঙ্গনে মালয়েশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান রয়েছে। চীন-মালয়েশিয়া উন্নয়নশীল দেশ এবং আঞ্চলিক সহযোগিতা, বিশেষ করে পূর্ব এশিয়ার একীকরণের জন্য সহায়ক। দু'পক্ষের অভিন্ন স্বার্থ মতভেদের চেয়ে অনেক বেশি। তাই দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের গুরুত্বপূর্ণ তাত্পর্য রয়েছে।
ওয়াং ই আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদের নেতৃত্বে দেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধভাবে সমৃদ্ধ হবে বলে বিশ্বাস করে বেইজিং। এবারের সফরে প্রধানমন্ত্রী মাহাথিরের চীন সফর নিয়ে যোগাযোগ ও প্রস্তুতি নেওয়া হবে। মাহাথির চীনা জনগণের পুরনো ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু, তিনি চীনকে জানেন, চীনের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে গুরুত্ব দেন। তাঁর চীন সফর চীনা নেতাদের সঙ্গে আস্থা আরো বাড়াবে এবং দ্বিপক্ষীয় উপকারিতা ও সহযোগিতার নতুন পরিকল্পনা তৈরি হবে বলে আশা করেন ওয়াং ই।
(সুবর্ণা/তৌহিদ)