তদন্ত গ্রুপের দায়িত্বশীল ব্যক্তি কক সো চোন সাংবাদিক সম্মেলনে জানান, ফ্লাইট রেকর্ডারের তথ্য এবং বিমানের প্রধান ধ্বংসাবশেষ নিখোঁজ হওয়াসহ বিভিন্ন প্রমাণের অভাবে বিমান দুর্ঘটনার কারণ অজানা রয়েছে। বিমানের পাইলট ও কো-পাইলটের ওপর তদন্তে কোন সমস্যা পাওয়া যায়নি। কিন্তু তৃতীয় পক্ষের কারণে বিমানের ফ্লাইট পরিবর্তনের আশঙ্কা বাদ দেওয়া যায় না।
তদন্ত গ্রুপটি এক হাজারেরও বেশি পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনে বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ পর্যন্ত বিধ্বস্ত বিমানের মাত্র ৩টি ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পাওয়া গেছে।
কক সো চোন জানান, এটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন নয়। কেবল বিমানের মূল ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেলেই চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হবে। প্রতিবেদনে বিমান কোম্পানি ও বিমান ব্যবস্থাপন দপ্তরকে নিরাপত্তাসংক্রান্ত ১৯টি প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে।
(স্বর্ণা/তৌহিদ)