সাক্ষাত্কালে ওয়াং ই বলেন, সি চিন পিং পুনরায় চীনা প্রেসিডেন্ট পদে নিযুক্ত হওয়ার পর প্রথম বার সফরেই মরিশাস অন্তর্ভুক্ত হয়। এতে প্রতিফলিত হচ্ছে যে, চীন মরিশাসের সঙ্গে সম্পর্কের উচ্চ গুরুত্ব দেয়। এবারের সফরের মাধ্যমে দু'দেশের পারস্পরিক আস্থা জোরদার এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতা উন্নীত হবে। এটি দু'দেশের সম্পর্কের ইতিহাসে মাইলফলক। দু'দেশের উচিত দু'দেশের নেতাদের মতৈক্য বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা। মরিশাস 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগে অংশ নিলে দু'দেশের পারস্পরিক কল্যাণের সহযোগিতায় নতুন সুযোগ সৃষ্টি হবে। চীন মরিশাসসহ চীন-আফ্রিকা সহযোগিতা ফোরামের আফ্রিকান সদস্য দেশের সঙ্গে অনুষ্ঠেয় বেইজিং শীর্ষসম্মেলনের সফল আয়োজন নিশ্চিত করতে চায়।
জবাবে লুচমেনিনারাইদো বলেন, মরিশাস চীনের সঙ্গে প্রেসিডেন্ট সি'র এবারের সফরের সাফল্য বাস্তবায়ন করতে ইচ্ছুক। মরিশাস 'এক চীন নীতি'-তে অবিচল থাকবে এবং সার্বিকভাবে 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগ সমর্থন করে। মরিশাস আশা করে, যথাশীঘ্রই চীনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় অবাধ বাণিজ্যিক চুক্তি স্বাক্ষর করবে। (ছাই/টুটুল)