বিশেষ দূত বলেন, বতর্মানে সিরিয়ার যুদ্ধ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। চীন আশা করে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো এখন সিরিয়ায় রাজনৈতিক প্রক্রিয়া চালুর ওপরে গুরুত্ব দেবে এবং এ-প্রক্রিয়ায় সিরিয়ার স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, ও অখণ্ডতাকে সম্মান দেখানো হবে।
চীনা দূত বলেন, তাঁর এবারের সফরের সময় চীন ও সিরিয়া রাজনৈতিক প্রক্রিয়া, সন্ত্রাসদমন, শরণার্থীদের পুনর্বাসন ও দেশ পুনর্নির্মাণের ব্যাপারে একমত হয়েছে। এসব ক্ষেত্রে চীনের সক্রিয় ভূমিকা প্রত্যাশা করেছে সিরীয় সরকার। সিরিয়ার পুনর্নির্মাণকাজে চীনা শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো সক্রিয় ভূমিকা পালন করবে আশা প্রকাশ করে তিনি এসব প্রতিষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মীদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি করতে সিরীয় সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
বিশেষ দূত আরও বলেন, আইএস নির্মুল করার লক্ষ্যে বিভিন্ন পক্ষগুলোর উচিত অভিযান অব্যাহত রাখা। তা ছাড়া, সন্ত্রাস দমনে দ্বৈতনীতি পালন করা উচিত নয়।
উল্লেখ্য, গতকাল (বৃহস্পতিবার) চীনের বিশেষ দূত সিরিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং সিরিয়ার জাতীয় সমঝোতাবিষয়ক মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন। (স্বর্ণা/আলিম)