প্রেসিডেন্ট সি সংযুক্ত আরব আমিরাতকে আন্তরিক অভ্যর্থনার জন্য ধন্যবাদ জানান। এতে চীন-সংযুক্ত আরব আমিরাত সম্পর্ক এবং চীনা জনগণের মৈত্রীর ওপর দেশটির উচ্চ পর্যায়ের গুরুত্ব প্রতিফলিত হয়েছে। এ সফরে আনুষ্ঠানিকভাবে দু'পক্ষের সার্বিক কৌশলগত অংশীদারি সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট সি জোর দিয়ে বলেছেন, দু'পক্ষের উচিত পারস্পরিক রাজনৈতিক আস্থা বাড়ানো, পরস্পরকে সমর্থন দেওয়া, উভয়ের মৌলিক স্বার্থ ও প্রধান উদ্বেগের বিষয়ে কাজ করা। সংযুক্ত আরব আমিরাত হলো 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগে চীনের সহযোগী অংশীদার। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় করে সহযোগিতা জোরদার করতে ইচ্ছুক চীন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রধানমন্ত্রী রাশিদ আল মাখতুম বলেন, তিনি আশা করেন, প্রেসিডেন্ট সি তার দেশের আন্তরিকতা অনুভব করবেন। তিনি চীনের সঙ্গে সহযোগিতা আরো ঘনিষ্ঠ করা ও 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগে ইতিবাচকভাবে অংশ নেওয়ার আগ্রহ পোষণ করেন।
আবুধাবি যুবরাজ যায়েদ আল নাহিয়ান বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন চীনের ভবিষ্যত উজ্জ্বল এবং বিশ্বশান্তি ও জনকল্যাণে চীন আরো বেশি অবদান রাখবে। চীনের সঙ্গে উন্নয়ন, সন্ত্রাসদমনসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে মতবিনিময় ও সমন্বয় বাড়াতে চায় তাঁর দেশ।
উল্লেখ্য, প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের সর্বোচ্চ সম্মাননা 'যায়েদ পদক' দেন আবুধাবি যুবরাজ।
(জিনিয়া/তৌহিদ/আকাশ)