বিবৃতিতে বলা হয়, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় নিহতদের সংখ্যা ১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, তবে আহতদের সংখ্যা ৫ শতাংশ কমেছে। নিহতদের সংখ্যা ২০০৯ সালের পর নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে।
নিহতদের মধ্যে ২৯ শতাংশ সশস্ত্র সংঘর্ষে ও ২৮ শতাংশ আত্মঘাতী হামলায় নিহত হয়। এছাড়া, রাস্তার পাশে পুঁতে রাখা বোমা, গাড়ি বোমা হামলা, আত্মঘাতী হামলা, নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে জঙ্গিদের সংঘর্ষ ও অন্যান্য জটিল হামলার কারণেই দেশটিতে বেসামরিক নাগরিক নিহতের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।
সশস্ত্র সংঘর্ষ ও সহিংসতার সবচেয়ে প্রভাবিত পাঁচটি প্রদেশ হচ্ছে কাবুল, নানগারহার, ফারিয়াব, হেলমান্দ ও কান্দাহার।
বিবৃতিতে ইউএনএএমএ পুনরায় বিভিন্ন পক্ষকে দেশটির শান্তি বাস্তবায়নের জন্য প্রচেষ্টা চালানোর আহ্বান জানায়।
(তুহিনা/টুটুল)