এদিন আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকাসংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে মহাসচিব বলেন, জাতিসংঘকে বিশ্বশান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান এবং মানবাধিকার রক্ষার স্তম্ভ হিসেবে মনে করে বিভিন্ন দেশের মানুষ।
বিভিন্ন দেশের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। বহুপক্ষীয় প্রশাসন ও সুশৃঙ্খল আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এমন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারে।
তিনি আরো বলেন, জাতিসংঘের সংস্কার শুরু করতে হবে। তবে এ সংস্কারের মূল উদ্দেশ্য, বহুপক্ষীয় ব্যবস্থা জোরদার করা এবং কার্যকরভাবে বিভিন্ন দেশের মানুষের চাহিদা ও আশা পূরণ করা।
জাতিসংঘ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে মহাসচিব বলেন, কিছু ক্ষেত্রে মতভেদ থাকলেও সহযোগিতার ব্যাপক বিষয় রয়েছে। মতভেদের কারণে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষতি এড়াতে হবে এবং সহযোগিতার সুযোগ ধরে রাখতে হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
(সুবর্ণা/তৌহিদ)