চাং বলেন, গত ৫৭ বছরে চীন ও উত্তর কোরিয়া বন্ধুত্বপূর্ণ চুক্তি অনুসরণ করে বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা চালু করেছে, কার্যকরভাবে দুই সমাজতান্ত্রিক দেশের কাজ উন্নত করেছে, দু'দেশের জনগণের বাস্তব কল্যাণ বয়ে এনেছে এবং কোরীয় উপদ্বীপ ও উত্তরপূর্ব এশিয়ার শান্তি ও স্থিতিশীলতায় অবদান রেখেছে। এ সম্পর্ক উন্নত ও সুসংবদ্ধ করা চীন সরকার ও সিপিসি'র দৃঢ় প্রতিজ্ঞা।
উত্তর কোরিয়ার সমাজতান্ত্রিক কাজের নতুন সাফল্য কামনা করেন চাং।
ইয়াং তাঁর অভিনন্দনবাণীতে চুক্তির গুরুত্বপূর্ণ তাত্পর্য তুলে ধরেন। তিনি দু'দেশের সিনিয়র নেতাদের যৌথ প্রয়াসে দ্বিপক্ষীয় মৈত্রীকে শ্রেষ্ঠ সম্পত্তি হিসেবে উল্লেখ করেন এবং দৃঢ়ভাবে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের ঘোষণা দেন। (সুবর্ণা/তৌহিদ)