তিনি বলেন, সদস্যদেশগুলো প্রতিরক্ষা বাজেট, সামরিক শক্তি নির্মাণ ও ন্যাটোর অভিযানে অবদান রাখার বিষয়ে চেষ্টা চালাবে। চলতি বছর ন্যাটোর ৮টি সদস্যদেশের সামরিক ব্যয় দেশের জিডিপির ২ শতাংশে দাঁড়াবে এবং বাকি সদস্যদেশ ২০২৪ সালের আগে এ লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়ন করবে বলে ধারণা করা হয়। এ লক্ষ্যমাত্রা ৪ শতাংশ বাড়িয়ে দেওয়া নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাব সম্পর্কে স্টোলটেনবার্গ বলেন, ২ শতাংশ হলো ন্যাটোর বিভিন্ন দেশের লক্ষ্য, বিভিন্ন দেশ এটি বাস্তবায়নে চেষ্টা চালাবে।
তিনি আরো বলেন, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার অস্থিতিশীলতা ন্যাটোর নিরাপত্তার ওপর প্রভাব ফেলে। ইরাকে নতুন প্রশিক্ষণ কাজ চালু করা এবং সন্ত্রাসদমনে জর্ডান ও তিউনিসকে সমর্থন দেওয়া হবে বলে উল্লেখ করেন ন্যাটো মহাসচিব।
(সুবর্ণা/তৌহিদ)