সংলাপে দু'দেশের মধ্যে অনেক বিষয়ে মতৈক্য হয়েছে। মতৈক্য অনুসারে: দু'দেশ আর্থিক ও ব্যাংকিং খাতে সহযোগিতা জোরদার করবে; উচ্চ পর্যায়ের আর্থিক সংলাপব্যবস্থার ব্যবহার বাড়াবে; জি-টোয়েন্টি'র বহুপক্ষীয় প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে দু'পক্ষ স্পষ্টভাবে সংরক্ষণবাদের বিরোধিতা করবে ও অবাধ বাণিজ্যিক ব্যবস্থা সুরক্ষায় কাজ করবে, ইত্যাদি।
সংলাপে দু'পক্ষ আরও একমত হয় যে, বর্তমান পরিস্থিতিতে দু'দেশ শিক্ষা ও গবেষণা এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে উদ্ভাবনের জন্য পরস্পরকে সহযোগিতা করবে; পরিবেশদূষণ মোকাবিলা, জ্বালানিসম্পদ সাশ্রয়, জীববৈচিত্র্য রক্ষায় গবেষণা জোরদার করবে; সাংস্কৃতিক যোগাযোগ এবং উচ্চশিক্ষা খাতে বিনিময় বাড়াবে; এবং দু'দেশের মধ্যে কূটনৈতিক যোগাযোগ জোরদারে উদ্যোগ নেবে।
সংলাপশেষে দু'দেশের মধ্যে ২০টির বেশি সহযোগিতাস্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এসময় লি খ্য ছিয়াং ও অ্যাঙ্গেলা মার্কেল উপস্থিত ছিলেন। (ছাই/আলিম)