তিনি বলেন, বিশ্বে দুটি সর্বোচ্চ অর্থনৈতিক গোষ্ঠী হিসেবে চীন ও যুক্তরাষ্ট্র পরস্পরের গ্রাহকও। শুল্ক বৃদ্ধির পরে, চীন ও যুক্তরাষ্ট্র উভয়ই অন্যান্য দেশ থেকে পণ্য ক্রয় বা বিক্রয় করা চালু করবে। দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখা যায়, এটি প্রত্যেকের জন্য ভাল নয়।
তিনি আরো বলেন, চীন ছাড়াও, ইউরোপ ও কানাডাসহ অর্থনৈতিক গোষ্ঠীর ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করছে ট্রাম্প প্রশাসন। সুতরাং, চীনের মতো অন্যান্য দেশও পাল্টা শুল্ক ব্যবস্থা নেবে। এভাবেই অর্থনীতিতে অস্থিতিশীলতা দেখা দেবে। যদি বৈশ্বিক বাণিজ্য ১০ শতাংশ কম হয়, তাহলে বৈশ্বিক অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির হার ৫ শতাংশ কমে যাবে। (ওয়াং হাইমান/টুটুল)