একইদিন সকালে চীনের যোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও চেচিয়াং প্রদেশের দুটি উদ্ধারকারীদল ফুকে দ্বীপে পৌঁছে থাইল্যান্ডের উদ্ধারকারীদলের সঙ্গে কাজ শুরু করে।
থাই নৌবাহিনীর তৃতীয় নৌবহরের ডেপুটি কমান্ডার চারোয়েনফল কুমরাসি জানান, উদ্ধারকাজে ১৩টি জাহাজ, ৫টি হেলিকপ্টার ও অনেক ডুবুরিও অংশ নিয়েছে।
এদিকে, ফুকে সরকার ফুকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্বেচ্ছাসেবী কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছে। নিহতদের আত্মীয়স্বজনদের সেবা ও সাহায্য প্রদান করা হচ্ছে। (তুহিনা/টুটুল)