সংসদ নির্বাচনে, বিশেষ করে ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রে ভোট গণনায় কারচুপির অভিযোগ ওঠার পর, ইরাকি সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে হাতে ভোট গণনার কাজ শুরু হয়। ভোট পুনঃগণনার জন্য কোনো সময় বেঁধে দেয়নি আদালত। ফলে ইরাকে নয়া সরকার গঠনের কাজ অনির্দিষ্ট কালের জন্য পিছিয়ে গেল।
উল্লেখ্য, গত ১২ মে'র নির্বাচনে শিয়া ধর্মীয় নেতা মুকতাদা আল-সদরের নেতৃত্বাধীন জোট ৫৪টি, ইরান-সমর্থিত শিয়া মিলিশিয়া জোট ৪৭টি এবং প্রধানমন্ত্রী হায়দার আল-আবাদির জোট ৪২টি আসন লাভ করে। (সুবর্ণা/আলিম)