এদিন সমিতির প্রকাশিত বিশ্লেষণ রিপোর্টে বলা হয়, আমদানিকৃত ইস্পাত ও এলুনিমিয়াম পণ্য এবং চীনের পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপ করেছে মার্কিন সরকার। এ ছাড়া আমদানিকৃত গাড়ি এবং খুচরা যন্ত্রাংশের ওপর শুল্ক আরোপ করা হবে। এসব পদক্ষেপ ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রকে যুদ্ধে নামিয়েছে। কানাডা, মেক্সিকো, ইইউ ও চীন ইতোমধ্যেই মার্কিন পণ্যের ওপর পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে।
মার্কিন বাণিজ্য সমিতি জানায়, আমাদনিকৃত পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপ করা আসলে মার্কিন ভোক্তা ও শিল্প প্রতিষ্ঠানের ওপর শুল্ক আরোপ করার শামিল। এর ফলে তাদের নিত্যপণ্য ও কাঁচামালের জন্য আরো বেশি খরচ করতে হবে। আর অন্যান্য অর্থনৈতিক গোষ্ঠীর প্রতিশোধমূলক শুল্কের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানিকৃত পণ্যের দাম বাড়বে ও বিক্রির পরিমাণ কমবে। এতে দেশের কর্মসংস্থানও কমে যাবে।
(শুয়েই/তৌহিদ)