যুক্তরাষ্ট্রের এ আচরণের ওপর আন্তর্জাতিক সমাজ উচ্চ নজর রেখেছে। বেশ কয়েকটি দেশের রাজনীতিবিদ ও সরকার যুক্তরাষ্ট্রের এ আচরণে দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
রাশিয়ার ফেডারেল কমিশনের আন্তর্জাতিক বিষয়ক চেয়ারম্যান কনস্তানতিন কসাচেভ সম্প্রতি গণমাধ্যমে জানান, যুক্তরাষ্ট্র মানবাধিকার পরিষদ থেকে সরে যাওয়ায় ধারণা করা হচ্ছে যে, দেশটি শক্তিশালী নয়, বরং দুর্বল ও নিজের দৃষ্টিভঙ্গি রক্ষার সামর্থ্য নেই।
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী জুলি বিশপ সম্প্রতি এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের এ সিদ্ধান্তে হতাশা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদে থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
মেক্সিকোর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্প্রতি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সরে যাওয়ার সিদ্ধান্তের কারণে দেশটির মানবাধিকার রক্ষার দায়িত্ব কমে যায় নি। (রুবি/টুটুল)