বৈঠকে সি বলেন, বিশ্বের কাছে দরজা খোলা এবং সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ নীতির ৪০ বছর পার করেছে চীন। শীর্ষসম্মেলনে অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিরা চীনের সংস্কারের সাক্ষী, অবদানকারী ও কল্যাণকামী। গত বছর থেকে বিশ্ব অর্থনীতিতে কিছুটা স্থিতিশীলতা দেখা দিয়েছে উল্লেখ করে সি বলেন, অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির চালিকাশক্তি দুর্বল, বাণিজ্য সংরক্ষণবাদ ও নিঃসঙ্গবাদ অব্যাহতভাবে ঘটছে, যা বিশ্বশান্তি ও উন্নয়নের বড় চ্যালেঞ্জ।
পাঁচ বছর আগে 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগ পেশ করে চীন। এর মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে পারস্পরিক উপকারিতা ও কল্যাণকর সহযোগিতা বাস্তবায়িত হয়েছে। চীনের দরজা বন্ধ হবে না, বরং আরো অবারিত হবে, যা দেশ-বিদেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে আরো সহজ ও নিরাপদ পুঁজি বিনিয়োগের পরিবেশ দেবে।
বৈঠকে বিভিন্ন দেশের শিল্পপতিরা চীনের সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের সফলতার প্রশংসা করেন। গত ৪০ বছরে চীনের উন্নয়নে নিজ অবদানের পাশাপাশি অর্জিত সাফল্যের কথাও স্মরণ করেন তাঁরা। চীনের 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগ যুগের চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ; যা সংশ্লিষ্ট দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি বয়ে আনবে বলে মনে করেন তাঁরা।
(সুবর্ণা/তৌহিদ)