রাষ্ট্রদূত বলেন, এবার সম্মেলনে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এবং এসসিও-র অন্য ৭টি সদস্যদেশ ও ৪টি পর্যবেক্ষক দেশ এবং জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা সহযোগিতার পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবেন। গভীরভাবে মত বিনিময়ের পর 'ছিংতাও ঘোষণা' স্বাক্ষরিত হবে এবং নিরাপত্তা, অর্থনীতি ও সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের ১০টিরও বেশি সহযোগিতামূলক দলিল গৃহীত হবে।
রাষ্ট্রদূত ইয়াও আরো বলেন, এসসিও-র সদস্য হওয়ায় পাকিস্তানকে স্বাগত জানায় চীন। বেইজিং ইসলামাবাদের সঙ্গে এসসিও-র কাঠামোতে বিনিময় ও সহযোগিতা জোরদার করে এ সংস্থাটির আরো উন্নয়ন এগিয়ে নিয়ে যাবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। (জিনিয়া/টুটুল/লিলি)