এদিন প্রেসিডেন্ট ভবনে আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন ঘানি। তিনি বলেন, আফগানিস্তানের ৩৪টি প্রদেশের মধ্যে অন্তত ১৬টিতে খরা দেখা দিয়েছে এবং খাবার পানির গুরুতর অভাব শুরু হয়েছে। দুর্গত এলাকাগুলোতে সরকার ত্রাণসামগ্রী পাঠালেও তা প্রয়োজন অনুযায়ী যথেষ্ট নয়।
স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, এ বছরের বসন্তকাল থেকে খরা শুরু হয়। এতে আফগানিস্তানের পশ্চিম ও উত্তরাঞ্চলে খাদ্যশস্যের উত্পাদন ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে এবং জীবনযাত্রা অসহনীয় হয়ে উঠেছে।
জাতিসংঘের মানবিক সমন্বয় কার্যালয় এক প্রতিবেদনে জানায়, দীর্ঘ সময় ধরে খরা চলছে এবং ২০ লাখ মানুষ এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উত্তরাঞ্চলের ৬০০টিরও বেশি গ্রামে পানির অভাব দেখা দিয়েছে। এজন্য কমপক্ষে ১১ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার ত্রাণ দরকার।
(সুবর্ণা/তৌহিদ)